বিশ্বকাপ থেকে খালি হাতে ফিরতে হলো ব্রাজিলকে। গ্রুপ পর্বে একটিও জয় না পাওয়ায় টুর্নামেন্টের প্রথম রাউন্ডই হয়ে রইল তাদের শেষ গন্তব্য। অন্যদিকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনা দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নকআউট পর্বে জায়গা করে নিয়েছে।
চিলিতে অনুষ্ঠিত ফিফা অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপে সি গ্রুপে ছিল ব্রাজিল। একই গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল স্পেন, মরক্কো ও মেক্সিকো। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে পরের রাউন্ডে উঠেছে মরক্কো ও মেক্সিকো। তৃতীয় স্থান পাওয়া স্পেনও সেরা তৃতীয় দল হিসেবে শেষ ষোলোয় জায়গা করে নিয়েছে।
ব্রাজিল টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল মেক্সিকোর সঙ্গে ২–২ ড্র দিয়ে। এরপর মরক্কোর বিপক্ষে ২–১ গোলের পরাজয় তাদের অবস্থান কঠিন করে তোলে। তবুও দ্বিতীয় স্থান বা সেরা তৃতীয় দল হিসেবে নকআউটে ওঠার সম্ভাবনা টিকে ছিল।
কিন্তু শনিবার রাতে স্পেনের বিপক্ষে ১–০ গোলের হার সেই আশাও শেষ করে দেয়। ম্যাচের ৪৭ মিনিটে ব্রাভোর একমাত্র গোলেই নির্ধারিত হয় ফলাফল। জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা সেলেসাওরা সমতায় ফিরতে ব্যর্থ হয়। ফলে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
অন্যদিকে ডি গ্রুপে আর্জেন্টিনা দারুণ ছন্দে ছিল। তিন ম্যাচের সবগুলোতেই জয় তুলে নিয়ে তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সারকোর জোড়া গোল এবং সুবিয়াব্রের সাফল্যে প্রথম ম্যাচে কিউবাকে হারায় তারা। এরপর সারকো, পেরেজ, সুবিয়াব্রে ও আন্দিনোর গোলে অস্ট্রেলিয়াকে ৪–১ ব্যবধানে পরাজিত করে। সর্বশেষ ম্যাচে গোরোসিতোর আত্মঘাতী গোলে ইতালিকে হারিয়ে নিশ্চিত করে গ্রুপ শ্রেষ্ঠত্ব।
চিলিতে অনুষ্ঠিত ফিফা অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপে সি গ্রুপে ছিল ব্রাজিল। একই গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল স্পেন, মরক্কো ও মেক্সিকো। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে পরের রাউন্ডে উঠেছে মরক্কো ও মেক্সিকো। তৃতীয় স্থান পাওয়া স্পেনও সেরা তৃতীয় দল হিসেবে শেষ ষোলোয় জায়গা করে নিয়েছে।
ব্রাজিল টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল মেক্সিকোর সঙ্গে ২–২ ড্র দিয়ে। এরপর মরক্কোর বিপক্ষে ২–১ গোলের পরাজয় তাদের অবস্থান কঠিন করে তোলে। তবুও দ্বিতীয় স্থান বা সেরা তৃতীয় দল হিসেবে নকআউটে ওঠার সম্ভাবনা টিকে ছিল।
কিন্তু শনিবার রাতে স্পেনের বিপক্ষে ১–০ গোলের হার সেই আশাও শেষ করে দেয়। ম্যাচের ৪৭ মিনিটে ব্রাভোর একমাত্র গোলেই নির্ধারিত হয় ফলাফল। জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা সেলেসাওরা সমতায় ফিরতে ব্যর্থ হয়। ফলে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
অন্যদিকে ডি গ্রুপে আর্জেন্টিনা দারুণ ছন্দে ছিল। তিন ম্যাচের সবগুলোতেই জয় তুলে নিয়ে তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সারকোর জোড়া গোল এবং সুবিয়াব্রের সাফল্যে প্রথম ম্যাচে কিউবাকে হারায় তারা। এরপর সারকো, পেরেজ, সুবিয়াব্রে ও আন্দিনোর গোলে অস্ট্রেলিয়াকে ৪–১ ব্যবধানে পরাজিত করে। সর্বশেষ ম্যাচে গোরোসিতোর আত্মঘাতী গোলে ইতালিকে হারিয়ে নিশ্চিত করে গ্রুপ শ্রেষ্ঠত্ব।